ডা. জাকির নায়েক স্যার হলেন এমন একজন ব্যাক্তিত্ব, যিনি যুক্তি-প্রমাণের দ্বারা যেকোন নাস্তিক বা বিধর্মী দাদাগণের লুঙ্গী খুলিয়া ফেলার ক্ষমতা রাখেন(মাশাল্লাহ)!! এই বিষয়টা দিন-দিন খ্রিষ্টান এবং কিয়ৎ নাস্তিকের চুলকানীর অন্যতম কারণ হয়ে দাঁড়ানোর ফলে, তাহারা একটা ফিৎনা শুরু করেছে! তারা ইন্টারনেট জগতে এবং বিভিন্ন বইয়ে মুসলিম নামধারণ করে বেকুপ বাঙ্গালী এবং বিভিন্ন দেশের অজ্ঞ আলেম সমাজকে(যারা কখনো লেকচার দেখেও নি) মিথ্যাচারের মাধ্যমে প্রচার করছে যে, জাকির স্যার কাফির ব্লা ব্লা… জনৈক চুলকানী-নাস্তিকগণ জাকির স্যারের লেকচারের প্রসঙ্গ ছাড়া যেকোন উক্তি এডিট করে, অজ্ঞ মুসলিম সমাজকে জাকির স্যার থেকে দূরে আনার চেষ্টা করছে! কেননা তারা জানে, জাকির স্যারের মত লোকদের কাছে তারা জুতার সমানও হবে না! আর এরূপ চললে তারা মুসলিমদের জ্ঞান-বিজ্ঞান থেকে দূরে রেখে হেয় করতে পারবে না ভবিষ্যতে।
একটা উদাহরণ দেই, জাকির স্যার যদি বলেন, “আল্লাহ ছাড়া, কোন ইলাহা নাই” , তাহলে জনৈক ছাগলের ছানারা উদ্ধৃতি দিবে যে, জাকির নায়েক বলেছে, “কোন ইলাহা নাই” এভাবেই তারা দিনের পর দিন, উদ্ধৃতি প্রসঙ্গ ছাড়া এডিট করে, মুসলিমদের বিভ্রান্ত করছে! আর যেসব হুজুর বা মানুষ জীবনেও লেকচারটা শুনে নাই, তারাও বিশ্বাস করে ফতোয়া দিয়ে বলিবে, জাকির নায়েক কাফির ও পথভ্রষ্ট!
এসব ফিতনাবাজদের জন্য দুঃখের বিষয় হল চলিত বছরে বাদশাহ ফয়সাল এওয়ার্ড পাচ্ছেন ড. জাকির নায়েক। মুসলিম বিশ্বের সর্বোচ্চ পদক এটি। এর পরে রয়েছে দুবায়ের শেখ রাশেদ বিন মাক্তুম এওয়ার্ড, এটিও পেয়েছেন তিনি। বর্তমান বিশ্বে দাঈদের তালিকায় শীর্ষে আছেন তিনি। যারা হক্কানী বলে চিল্লাই, যারা ইসলামের ঠিকাদেরী নিছে, যারা বলে ইসলাম শিখতে হলে তাদের শরণাপন্ন হতে হবে, তাদের কপালে কী এসব পুরষ্কার জুটেছে?
মন্তব্য করুন